Ticker

6/recent/ticker-posts

Ad Code

Responsive Advertisement

Google Drive এর A to Z তথ্য জেনে নিন কেবল মাত্র একটি ব্লগের মাধ্যমে সম্পূর্ণ Free তে। (know A to Z knowledge of Google Drive in a single Bolg)

আজকে আমি এই ব্লগের মাধ্যমে গুগোল ড্রাইভ অ্যাপ্লিকেশন এর পুরো পোস্টমর্টেম করব। তাই গুগোল ড্রাইভ অ্যাপ্লিকেশনের এ টু জেড তথ্য জানতে এই ব্লগ টি পড়ুন।
২০১২ সালের ২৪ শে এপ্রিল গুগল ড্রাইভ তার যাত্রা শুরু করে। এটি গুগলের একটি নিজস্ব প্রোডাক্ট। গুগল ড্রাইভে নথিপত্র, ছবি, বই, গান, ভিডিও প্রভৃতি বিভিন্ন ফরম্যাটের বিভিন্ন রকমের কনটেন্ট সংরক্ষণে বহুল ব্যবহৃত হয়। তবে ড্রাইভ নাম দেখে ভাববেন না এটি গাড়ি ড্রাইভিং এর কোন অ্যাপ্লিকেশন 😂।




গুগোল ড্রাইভ কে সাধারণত বলা যায় ক্লাউড সার্ভার । আপনার যেমন ফোন অথবা কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট মেমোরি থাকে তেমনি ক্লাউড সার্ভারে গুগলের অসংখ্য হার্ডডিক্স থাকে । আপনি যদি আপনার কোন ফাইল অথবা কোন ছবি গুগল ড্রাইভে একবার আপলোড করেন তাহলে সেটা সরাসরি গুগলের লোকাল সার্ভারে আপলোড হয়ে যায় । পরবর্তীতে আপনার ফোন অথবা কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলেও সমস্যা নেই আপনার জিমেইল দিয়ে লগইন করলে আপনি সকল কিছুই আবার দেখতে পাবেন । তবে এটা মনে রাখবেন প্রত্যেকটি জিমেইল একাউন্ট এর আন্ডারে 15 জিবি করে আপনি ছবি অথবা যে কোনো রকমের ফাইল,ভিডিও রাখতে পারবেন ।

 গুগোল ড্রাইভ কেন ব্যবহার করবেন :

আমার সম্মুখীন করা কিছু সমস্যা আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যাতে আপনারা বুঝতে পারেন গুগোল ড্রাইভ ব্যবহারের উপকারিতা।
একবার হলো কি, আমার স্মার্টফোনের মেমোরি হঠাৎ গেলো নষ্ট হয়ে! আমার তখন কম্পিউটার ছিলোনা!

এতে আমার কয়েক হাজার ছবি ( কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ), কিছু প্রিয় বই, কিছু ব্যক্তিগত ভিডিও সেই সাথে হারিয়ে গেলো! বইগুলো ইন্টারনেটে পরে পেলেও ছবি গুলি আর ভিডিওগুলি পাবার তো কোন উপায় ছিলো না। এমন বিভিন্ন ফাইল রিকোভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করেও আমি সেসব ফিরিয়ে আনতে পারিনি। সবথেকে খারাপ লাগতো ছবিগুলোর জন্য ।

ফেসবুক আপলোড করা কিছু ছবি পেলেও তাদের রেজুলেশন একদমই ভালো ছিলোনা । কারণ, একটা ১ মেগাপিক্সেলের ছবি কে ফেসবুকে রাখা যায় না।  সেখানে ফেসবুক সেটিকে ৫০০ বা তারচেয়ে কম কিলোবাইটে কনভার্ট করে নেয়।

যা হোক, এসব হারিয়ে বহুত শিক্ষা পেলাম!

তখন ভাবতে লাগলাম, কি করে ছবি,ভিডিও বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় ফাইল গুলি সংরক্ষণ করা যায় রেজুলেশন ঠিক রেখে। যেহেতু আমার কম্পিউটার ছিলোনা তাই ফোনে রাখলে যেকোন মুহূর্তে তা চুরি, ছিনতাই বা নষ্ট হয়ে যাবার ভয় থাকে ফলে আবারও আমি ফোনের সাথেই ওসব কিছু হারাবো ।

তখন গুগল সার্চ করে বিভিন্ন ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখে জেনে নিলাম গুগল ড্রাইভ সম্পর্ক। যেখানে প্রতিটি নিবন্ধিত জিমেইলের জন্য ১৫ জিবি স্পেস ফ্রি পাওয়া যায়।


আমি আমার সব প্রয়োজনীয় ফাইল, পিডিএফ, ডক, সার্টিফিকেট, ছবি, ভিডিও, ভালোলাগা গান এখানে সংরক্ষণ করি। এন্ড্রয়েড ফোন আসার পরে তো গুগল এপস গুলি একত্রে একটি ফাইলে থাকে। যেখানে গুগল ড্রাইভও আপনি দেখতে পাবেন। যদি না আপনার ফোনে গুগোল ড্রাইভ টি ইনস্টল অবস্থায় থাকে আপনি প্লে স্টোর থেকে গুগোল ড্রাইভ  ইন্সটল করে নিন।

ডাটা সঞ্চয়এ গুগোল ড্রাইভ এর ভূমিকা:

আমি আপনাদের কয়েকটি প্যাকটিক্যাল পদ্ধতির মাধ্যমে ডাটা সঞ্চয়এ  গুগোল ড্রাইভ এর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করব। 

1.ধরুন আপনার ফোনের মেমোরি ফুল হয়ে গেছে এর জন্য আপনার ফোন স্লো কাজ করছে বা হ্যাং করছে। এবার আপনি কিছু না ভেবেই ফোনটাকে রিস্টার্ট মেরে দিলেন। এতে আপনার ফোনের সমস্ত রকমের দরকারি অদরকারি  ফাইল ডিলিট হয়ে গেল। যে ফাইল গুলিকে পরে আর কোনভাবেই রিকভার করা সম্ভব ছিল না। ফলে আপনি সমস্ত ফাইলই হারিয়ে ফেললেন।

2. মনে করুন আপনার কাছে কম্পিউটার ল্যাপটপ নেই তার সত্বেও আপনি আপনার ফোনের দরকারি ফাইল একটি সিকিওর জায়গায়
 সেভ করে রাখতে চাইলেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনারা গুগল ড্রাইভে র  সাহায্য নিতে পারেন। পরবর্তীকালে আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে বা অন্য যেকোনো রকম সমস্যার সম্মুখীন হলে শুধুমাত্র আপনার জিমেইল একাউন্টের পাসওয়ার্ড এবং জিমেইল এড্রেস এর মাধ্যমে আপনি আপনার সমস্ত ফাইল রিকভার করতে পারবেন।

3. হোয়াটসঅ্যাপের ব্যাকআপের কাজে গুগোল ড্রাইভ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি হোয়াটসঅ্যাপ ইউজ করেন এবং হোয়াটসঅ্যাপে প্রত্যেকদিন এর চ্যাট ব্যাকআপ করে রাখেন, ছবি ,ভিডিও ইত্যাদি ব্যাকআপ করে রাখেন তাহলে পরবর্তীকালে আপনার ফোন বা সিম কার্ড হারিয়ে গেলেও বা নতুন কোন ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার সময় আপনি সমস্ত কিছু তথ্যই টান্সফার করতে পারবেন গুগোল ড্রাইভ এর মাধ্যমে।
4. এছাড়াও আপনি যদি একজন ব্লগার হন তাহলে গুগোল ড্রাইভ কে আপনি হোস্টিং এর কাজে ও ব্যবহার করতে পারেন।

গুগল ড্রাইভে আমাদের পার্সোনাল তথ্য বা ডাটা কি সুরক্ষিত :
গুগোল ড্রাইভ যেহেতু গুগলের নিজস্ব প্রোডাক্ট বা অ্যাপ্লিকেশন। তাই গুগোল এর তরফ থেকে আমাদের সম্পূর্ণ সিকিউরিটি দেওয়া হয় আমাদের তথ্যের কোন মিস ইউজ এর থেকে  রক্ষা করার জন্য। আর সিকিউরিটির দিক থেকে গুগোল  নাম্বার ওয়ান সে কথা আমরা সবাই জানি। যদি না কেউ আপনার ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড না জানতে পারে তাহলে এখানে আপনার তথ্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। আপনারা চাইলে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনার গুগোল একাউন্ট বা জিমেইল অ্যাকাউন্ট কে আরো বেশি করে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন থাকলে  কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার গুগোল একাউন্ট বা জিমেইল অ্যাকাউন্টকে অ্যাক্সেস করতে পারবেনা।

নিরাপদ এবং সহজ অ্যাক্সেস পদ্ধতির :

গুগল ড্রাইভের অ্যাক্সেস পদ্ধতি খুবই সহজ ইউজার ফ্রেন্ডলি। গুগোল ড্রাইভ আপনারা যেকোনো  ডিভাইসে যেমন অ্যান্ড্রয়েড ফোন,আইওএস,কম্পিউটার ,ল্যাপটপ ও ট্যাবলে টে অ্যাক্সেস করতে পারেন আপনার জিমেইল একাউন্ট এবং পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে লগইন করে। শুধু তাই নয় আপনি আপনার যেকোন ফোল্ডার এর একটি লিঙ্ক তৈরি করতে পারেন এখানে এবং সেটিকে পাবলিক করতে পারেন । এবং সেই লিঙ্ক আপনি যাদের শেয়ার করবেন তারা আপনার ওই ফোল্ডারটি অ্যাক্সেস করতে পারবে।

গুগল ড্রাইভে পাবেন আনলিমিটেড স্টোরেজ  !!!

 গুগোল  প্রত্যেক ইউজারকে তার প্রতিটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট পিছু 15 জিবি ফ্রী গুগোল ড্রাইভ স্টোরেজ দিয়ে থাকে। এর থেকে বেশি মাত্রায় গুগল ড্রাইভে স্টোরেজ পেতে হলে ইউজারকে কিছু পরিমাণ টাকা গুগলকে দিতে হয়। এই টাকার পরিমাণ গুগোল ড্রাইভের স্টোরেজ এবং তার ভ্যালিডিটি র  উপর নির্ভর করে। যেমন 100 GB স্টোরেজ এর জন্য 130 টাকা প্রতি মাসে, 200 GB স্টোরেজের জন্য 210 টাকা প্রতি মাসে, 1TB স্টোরেজের জন্য 650 টাকা প্রতি মাসে, এবং 10 TB স্টোরেজের জন্য 3250 টাকা প্রতিমাসে দিতে হয় গুগোল কে।

1.আপনি যদি ফ্রিতে গুগল ড্রাইভে একটু বেশিমাত্রায় স্টোরেজ ইউজ করতে চান আপনি একাধিক জিমেইল একাউন্ট খুলতে পারেন এবং প্রত্যেকটিতে গুগোল ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন।
2.দ্বিতীয় পদ্ধতিতে আপনারা গুগল শেয়ার ড্রাইভের মাধ্যমে আনলিমিটেড স্টোরেজে ব্যবহার করতে পারবেন ।গুগল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন স্কুল , কলেজ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইডুকেশনাল ইউজের জন্য ফ্রি আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা দিয়ে থাকে । মনে করুন আপনি একটি ইউনিভার্সিটির মালিক । গুগল আপনাকে ফ্রি আনলিমিটেড টিম ড্রাইভ দিয়েছে । আপনি এখন চাইলে আপনার শেয়ারড টিম ড্রাইভ অন্য যে কারাে সাথে শেয়ার করতে পারবেন । যাদের সাথে শেয়ার করবেন তারাও ফ্রিতে আনলিমিটেড গুগল ড্রাইভ স্টোরেজ ব্যবহার করতে পারবে ।

মূলত এভাবেই অন্য কোনাে ইউনিভার্সিটির গুগল ড্রাইভ শেয়ারড টিম ড্রাইভে এক্সেস নিয়ে সারাজীবনের জন্য আনলিমিটেড ফ্রি গুগল ড্রাইভ স্টোরেজ যে কেউ ব্যবহার করতে পারবে । কিভাবে ফ্রি গুগল ড্রাইভ আনলিমিডেট স্টোরেজ পাবেন সারাজীবনের জন্য ? সম্পূর্ণ ফ্রি'তে আনলিমিটেড গুগল ড্রাইভ স্টোরেজ পেতে প্রথমেই এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন । 

বিশেষ সতর্কতাঃ-ওয়েবসাইটে প্রবেশের পূর্বে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনি যে জিমেইল অ্যাকাউন্টে ফ্রি গুগল ড্রাইভ স্টোরেজ নিতে চাচ্ছেন । সেটি যেন একটি সম্পূর্ণ নতুন জিমেইল একাউন্ট হয় বা যে জিমেইল একাউন্টের মাধ্যমে গুগোল ড্রাইভ আপনি ব্যবহার করেছেন এবং যাতে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন গুগল ড্রাইভে আপলোড করা আছে সেটি যেন না হয় । কারণ এটি একটি থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট তাই ওয়েবসাইটের ওনার চাইলেই আপনার পার্সোনাল ডাটা অ্যাক্সেস করতে পারে। এই ওয়েবসাইট গুলি উপরিউক্ত পদ্ধতির মাধ্যমে ফ্রিতে আনলিমিটেড গুগোল স্টোরেজ দিয়ে থাকে।

লাল রঙ দিয়ে মার্ক করা 1 বক্সে একটা নাম দিয়ে দিন । এটি হবে আপনার স্টোরেজ ড্রাইভের নাম । স্টোরেজ ড্রাইভের ভেতরে ঢুকে পরবর্তীতে ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন বা ফাইল রাখতে পারবেন । 
2 বক্সে আপনার জিমেইল ঠিকানাটি বসিয়ে দিন যে জিমেইলের গুগল ড্রাইভে গিয়ে আপনি আনলিমিটেড ফাইল রাখতে পারবেন । ( অনেকেই ফেসবুকে অ্যাড দিয়ে ফ্রি গুগল ড্রাইভ আনলিমিডেট স্টোরেজ বিক্রি করে 200/500 টাকায় । আপনিও যদি এমনটি করতে চান তাহলে 2 বক্সে যাকে ফ্রি গুগল ড্রাইভ আনলিমিডেট স্টোরেজ দিতে চাচ্ছেন তার জিমেইল ঠিকানা বসিয়ে দেবেন ।) 
কোন ইউনিভার্সিটির শেয়ারড গুগল ড্রাইভ টিম স্টোরেজ নিতে চাচ্ছেন তা সিলেক্ট করে দিন 3 নং বক্স থেকে । 
৪ নং বক্সে টিক দিয়ে হিউম্যান ক্যাপচা ভেরিফিকেশন করুন । 
সবশেষে 5 নং অংশে থাকা Get বাটনে ক্লিক করে প্রক্রিয়াটি শেষ করুন । যদি সফলভাবে সমস্ত কাজ গুলি করে থাকেন তাহলে ডিসপ্লেতে Ok লিখা দেখতে পাবেন । আপনার কাজ শেষ এখন গুগল ড্রাইভে গিয়ে চেক করার পালা ।

গুগল ড্রাইভ ফ্রি আনলিমিডেট স্টোরেজ চেক করার জন্য কম্পিউটার থেকে গুগল ড্রাইভ ওপেন করুন । তার মােবাইল থেকে চেক করার জন্য গুগল ড্রাইভের অ্যাপ ওপেন করুন ।  ফ্রি গুগল ড্রাইভ আনলিমিডেট স্টোরেজের শেয়ার ড্রাইভ  ফোনের সাহায্যে ব্যবহার করার জন্যে আপনার গুগল ড্রাইভ টি ক্রোম ব্রাউজারে ওপেন করুন এবং অবশ্যই ডেস্কটপ সাইটে ওপেন করবেন (ফোনের সাহায্যে ক্রোম ব্রাউজারে গুগল ড্রাইভ ওপেন করার জন্য সার্চ করুন Google drive login) ফোন বা কম্পিউটারের সাহায্যে গুগল ড্রাইভ ওপেন করার পর নিচের ছবি ফলো করুন ।
গুগোল ড্রাইভ অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করার পর শেয়ার ড্রাইভ অপশনটিতে ক্লিলিক করুন এই শেয়াার ড্রাইভে আপনি আনলিমিটেড স্টোরেজ পেয়েে যাবেন। এই শেয়ার ড্রাইভে আপনি যেকোন রকমের ফাইল, সিনেমা, গান, ভিডিও রাখতে পারবেন এবং আনলিমিটেড স্টোরেজ উপভোগ করতে পারবেন। তবে আবারও বলছি এই শেয়াার ড্রাইভে আপনার কোন ব্যক্তিগত  তথ্য রাখবেন না।

তবে আমার মতে প্রথম পদ্ধতিতেই গুগোল স্টোরেজ ইউজ করা বেশি নিরাপদ। 

গুগল ড্রাইভে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট আপলোড করার সঠিক সময় :

আপনার ঘরে যদি ওয়াইফাই থাকে তাহলে আপনি যেকোনো সময় গুগল ড্রাইভে বিভিন্ন রকমের ফাইল আপলোড করতে পারেন এতে আপনার ডাটা খরচ এর কোন ভয় থাকে না। কিন্তু আপনি যদি ফোনের সাহায্যে সাধারণ ডাটা প্যাক এর মাধ্যমে ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করেন তাহলে আপনার কাছে এইসব ফাইল ডকুমেন্ট ভিডিও আপলোড করার জন্য প্রতিদিনের লিমিটেড ডাটা প্যাক শেষ হয়ে যাওয়ার একটি ভয় থেকেই যায়।
তাই এর সমাধান হিসেবে আপনারা যখন কোন ওয়াইফাই এরিয়ায় থাকবেন তখন এইসব ফাইল আপলোড দিতে পারেন না হলে দিনের শেষে যখন এমনিতেই প্রতিদিনের ডাটা প্যাক এর ভ্যালিডিটি শেষ হয়ে যাওয়ায় জন্য এমনিতেই অবশিষ্ট মোবাইল ডাটা কেটে নেওয়া হয় তখন এইসব ফাইল আপলোড দিতে পারেন।

আশা করি আপনার এই ব্লগের মাধ্যমে গুগোল ড্রাইভ ব্যবহার এর উপকারিতা এবং সঠিকভাবে গুগোল ড্রাইভ এর ব্যবহার শিখতে পেরেছেন। বিস্তারিত কোনো তথ্য জানতে প্লিজ কমেন্ট করুন। এবং অন্য জনকে এই তথ্য জানার সুযোগ করে দেবার জন্য এই ব্লগ টিকে শেয়ার করতে পারেন।


Post a Comment

0 Comments